ভোটের দিন শান্তিময় ও সুষ্ঠু পরিবেশ রক্ষার জন্য জনগণ ও রাজনৈতিক নেতাকর্মীদের সহায়তা চেয়ে মিডিয়ায় অব্যাহত প্রচার চালিয়ে যেতে হবে।
যারা পরিস্থিতি ঘোলা করে নির্বাচনকে বানচাল বা প্রশ্নবিদ্ধ করতে তৎপর রয়েছে তাদের প্রতিহত করে একটি সুষ্ঠু ও শান্তিময় নির্বাচন জাতিকে উপহার দেওয়ার জন্য নির্বাচন কমিশনকে আটঘাট বেঁধে নামতে হবে।
আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ও সেনাবাহিনীকে সম্ভাব্য ঝুঁকিপূর্ণ কেন্দ্রে মোতায়েন রেখে ভোটারদের নির্বিঘ্নে ভোট দেওয়ার ব্যবস্থা নিশ্চিত করতে হবে।
নির্বাচন কমিশন, আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী, সেনাবাহিনী ও পোলিং অফিসারদের যৌথ প্রচেষ্টা, দায়িত্ব সচেতনতা ও কঠোর মনোভাবই পারবে জাতিকে একটি সুষ্ঠু নির্বাচন উপহার দিতে।
রাজনৈতিক দল ও তাদের কর্মীবাহিনী এবং নির্বাচনসংশ্লিষ্ট সবাই গণতন্ত্রে বিশ্বাস রেখে উন্নত, সুষম বাংলাদেশ গড়ার স্বপ্ন নিয়ে অগ্রসর হলে সুষ্ঠু ও শান্তিময় নির্বাচন হবে বলে মনে করি।
এবারের নির্বাচন এগিয়ে চলার, অর্থনৈতিক উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রাখার নির্বাচন।
স্বপ্নময় জাতির স্বপ্ন বাস্তবায়নের নেতা বা সেবক বাছাইয়ের নির্বাচন।
এ নির্বাচন সুবিধাভোগী ও পাকিস্তানি দালালদের বিতাড়নের নির্বাচন। আশা করি নির্বাচন সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ হবে।
# এইচ. কে. নাথ
মুক্তিযোদ্ধা, সাবেক প্রধান প্রকৌশলী (বিদ্যুৎ), বাংলাদেশ রেলওয়ে, নিয়মিত লেখক সোনালী সন্দ্বীপ ডটকম, কালের কন্ঠ
(এই লেখাটি আজকের কালের কন্ঠে প্রকাশিত হয়েছে।